All Event
news

01 Jan 1970 - 01 Jan 1970

রাবিপ্রবি’তে আন্তর্জাতিক কনফারেন্স এন্ড বায়োসায়েন্স কার্নিভালের (আইসিবিসি) তৃতীয় দিনের টেকনিক্যাল সেশন অনুষ্ঠিত ও সমাপ্তি ঘোষণা

রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রাবিপ্রবি) এবং বাংলাদেশ বায়োসেফটি ও বায়োসিকিউরিটি সোসাইটি (বিবিবিএস) এর যৌথ উদ্যোগে প্রথমবারের মতো আয়োজিত তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কনফারেন্স এন্ড বায়োসায়েন্স কার্নিভালের (আইসিবিসি) তৃতীয় দিনের টেকনিক্যাল সেশন আজ ১৮/০৫/২০২৫ তারিখ সকাল ০৯:০০ ঘটিকা হতে শুরু হয় এবং বিকাল ০৫:৩০ ঘটিকা পর্যন্ত চলমান থাকে; অতঃপর এ কার্নিভালের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।


উক্ত সেশনগুলো সকাল ৯:০০ থেকে দুপুর ১:০০ ঘটিকা পর্যন্ত রাবিপ্রবি'র একাডেমিক ভবন-১ এর সম্মেলন কক্ষ, কক্ষ নং ১০০১ ও ১০০২ এ নির্ধারিত প্রোগ্রামসুচি অনুযায়ী তিনটি টেকনিক্যাল সেশন অনুষ্ঠিত হয়। টেকনিক্যাল সেশনে কিনোট ও ইনভাইটেড স্পীচসহ সাতাশটি (২৭টি) গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়।

টেকনিক্যাল সেশনসমূহের চেয়ার ও কো-চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন যথাক্রমে রাবিপ্রবি'র ভাইস-চ্যান্সেলর ও আইসিবিসি’র চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান এবং বাংলাদেশ বায়োসেফটি এন্ড বায়োসিকিউরিটি সোসাইটির সভাপতি ড. আসাদুল গণি; রাবিপ্রবি’র সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন জনাব ধীমান শর্মা ও রাবিপ্রবি’র ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন জনাব সূচনা আখতার এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের প্রফেসর ড. চৌধুরী মোহাম্মদ মনিরুল হাসান ও রাবিপ্রবি’র কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব ইমতিয়াজ আহমেদ।

কনফারেন্সের শেষ দিনে Drug Discovery and Development; Alternative Medicine and Natural Products in Human, Animal and Environmental Health; AI and In Silico Biology - এই তিনটি মূল বিষয়ের উপর গবেষকবৃন্দ বিভিন্ন শিরোনামে প্রায় ২৭টি গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এছাড়া কার্নিভালের শেষ দিনে 3 Minutes Presentation, Idea Contest, Debate for Science (Phase 1 & 2) এবং Moves and Motions of Traditional Healers - সেশনসমূহ অনুষ্ঠিত হয়।

এ আইসিবিসি কনফারেন্সের তৃতীয় দিনে গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইসিডিডিআরবি এবং স্বনামধন্য সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনির্ভাসিটি চট্টগ্রাম, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি, রায় বাহাদুর রণদা প্রসাদ ইউনিভার্সিটি, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটি এর অধ্যাপক-গবেষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

কনফারেন্সের শেষ দিনে ঔষধের আবিষ্কার ও উন্নয়ন, ব্রেস্ট ও জরায়ু ক্যান্সার, পাটের আঁশে কীট-পতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ, বাত রোগের বিকল্প- ভেষজ চিকিৎসা, ম্যাগনেটিক হাইপারথারমিয়া ট্রিটমেন্ট, এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিসট্যান্স, সাতকড়া ফলের ফার্মাকোলজিকাল বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ, অরেগানো চাষ, ভেষজ চিকিৎসায় পার্বত্য চট্টগ্রামের টক ফলের ব্যবহার, টেকসই কৃষি গবেষণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাম্প্রতিক প্রয়োগ, ফসলের রোগ নির্ণয়ে ডিপ লার্নিং মডেল প্রভৃতি বিষয়ে গবেষকবৃন্দ তাদের গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

‘Moves and Motions of Traditional Healers’ সেশনে পার্বত্য অঞ্চলের তিনজন বনজ ঔষধের চিকিৎসক জনাব নিহার বিন্দু ত্রিপুরা, জনাব নবরাণী ত্রিপুরা ও জনাব সুগন্ধ তঞ্চঙ্গ্যা তাঁদের ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসা পদ্ধতি ও রোগের প্রকৃতি অনুসারে ভেষজ উপাদান এবং ভেষজ ঔষধ তৈরি করার প্রক্রিয়া তাদের নিজস্ব ভাষায় বর্ণনা করেন এবং অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। তারা এই চিকিৎসা পদ্ধতি তাদের পূর্বপুরুষ থেকে বংশ পরস্পরায় শিখেছেন এবং তাদের পরবর্তী প্রজন্মকে শেখানোর মধ্য দিয়ে চিকিৎসার এ ধারাটিকে টিকিয়ে রাখতে চান; কারণ ঐতিহ্যবাহী ভেষজ চিকিৎসার উপযোগিতা সমাজে এখনো বিদ্যমান বলে তারা মনে করেন।

কনফারেন্সের বিকালের সেশনে পোস্টার প্রেজেন্টেশন, থ্রি মিনিটস প্রেজেন্টেশন, আইডিয়া কনটেস্ট এবং বির্তক প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ রেজওয়ানুল হক এবং রাবিপ্রবি'র ভাইস-চ্যান্সেলর ও আইসিবিসি’র চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান।

পোস্টার প্রেজেন্টেশনে প্রথম স্থান অধিকার করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগ; থ্রী মিনিট প্রেজেন্টেশনে প্রথম স্থান অধিকার করেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জনাব জোবায়ের মাহতাব; আইডিয়া কনটেস্টে প্রথম স্থান অধিকার করেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জনাব হুযাইফা আহমেদ এবং রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী ইপ্সিতা চাকমা আইডিয়া কনটেস্টে দ্বিতীয় পুরস্কার অর্জন করেন। বির্তক প্রতিযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন এবং বির্তক প্রতিযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি বিজয়ী হয়। বির্তক প্রতিযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটির জনাব ইমরান হোসেন ফাহিম শ্রেষ্ঠ বক্তা হিসেবে নির্বাচিত হয়।

এ কনফারেন্সের সমাপনী দিনে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ বায়োসেফটি এন্ড বায়োসিকিউরিটি সোসাইটির সভাপতি ড. আসাদুল গণি। তিনি এ আয়োজনের ও ব্যবস্থাপনার প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতে আরো যৌথভাবে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সমাপনী বক্তব্যে রাবিপ্রবি'র ভাইস-চ্যান্সেলর ও আইসিবিসি’র চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান কনফারেন্সে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করায় গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষক, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক- শিক্ষার্থী এবং রাবিপ্রবি শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, পৃষ্ঠপোষক ও মিডিয়া পার্টনারদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি কনফারেন্সে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী রাবিপ্রবি’র প্রায় চল্লিশ জনের অধিক শিক্ষার্থী এবং আইসিবিসির উপ-কমিটির সকল সদস্যদের নিরলসভাবে কাজ করায় বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান। ভবিষ্যতে এ ধরনের আরো বিজ্ঞানভিত্তিক তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিক কনফারেন্স আয়োজন করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, এ আন্তর্জাতিক কনফারেন্স রাবিপ্রবিকে উচ্চ পর্যায়ে নেয়ার সিঁড়ি রচনা করলো এবং এর মধ্য দিয়ে রাবিপ্রবি’র সাথে সারাদেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও গবেষকদের সাথে যে সেতুবন্ধন রচিত হলো তা পরবর্তীতে আরো সুদৃঢ় হবে ।

news

01 Jan 1970 - 01 Jan 1970

বাঁধন রাবিপ্রবি ইউনিট বিভাগীয় জোন-২ এর বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

আজ দুপুর ২:০০ ঘটিকায় রাঙ্গামাটি  বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন-২ এ বাঁধন রাবিপ্রবি ইউনিট বিভাগীয় জোন-২ এর বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর তাঁর বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে সেবামূলক প্রতিষ্ঠান ‘বাঁধন’ এর সাথে ছাত্রজীবনে তাঁর পথচলা ও বাঁধন এর সংবিধান রচনায় তাঁর সম্পৃক্ততার কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ছাত্রজীবনে দায়িত্ববোধ ও নিজের সাথে আত্মিক টান থেকে বাঁধনের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছি। ‘বাঁধন’ এর কার্যক্রমের সম্প্রসারণের ফলে আজ এই প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ‘বাঁধন’ স্বমহিমায় কাজ করছে।

তিনি তাঁর বক্তব্যে মানুষের কল্যাণে রক্তদানে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করেন এবং ১৯৫২, ১৯৭১ ও ২০২৪ সালে রক্তদানকারী শহিদদের কথা স্মরণ করিয়ে দেন। তিনি বলেন, ২০২৪ সালে এসে আমরা দেখেছি মানুষ দেশের প্রয়োজনে, সমাজের প্রয়োজনে ও জীবন বদলানোর জন্য রক্ত দিয়েছে। একটা শোষণমুক্ত সমাজ নির্মাণের জন্য আমাদের প্রতিদিনকার আবহটা আমরা ইতিবাচক করতে চাই।          

সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) রাঙ্গামাটি অফিসের সহকারী পরিচালক জনাব মোঃ রাজু আহমেদ। এছাড়াও ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন ও ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জনাব সূচনা আখতার, সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন ও কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জনাব ধীমান শর্মা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব সাদ্দাম হোসেন।

মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর বাঁধন রাবিপ্রবি ইউনিট বিভাগীয় জোন-২ এর নবাগত সভাপতি ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী জনাব প্রমিত রায়, নবাগত সাধারণ সম্পাদক ফিশরিজ এন্ড মেরিন রিসোর্সেস টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষার্থী জনাব নাজমুল হাসান,  বিদায়ী সভাপতি ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী জনাব মেহের নিগার রিমি, বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী জনাব আরিফুল ইসলাম এবং বাঁধন রাবিপ্রবি ইউনিটের অন্যান্য সদস্যদেরকে ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করেন।

news

01 Jan 1970 - 01 Jan 1970

রাবিপ্রবি ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের নবাগত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আজ দুপুর ৩:৩০ ঘটিকায় রাঙ্গামাটি পর্যটন মোটেলে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রধান অতিথি হিসেবে নবীনবরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান উপস্থিত ছিলেন।

নবীনবরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের চেয়ারম্যান সহকারী অধ্যাপক ড. নিখিল চাকমা সভাপতিত্ব করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর বলেন, ‘আমরা একটা চমৎকার সময়ের সান্নিধ্যে আছি এবং এই সময়টার জন্য অপেক্ষা করেছি। এসময়ে আমাদের অবশ্যই মনে রাখা উচিত আমরা ৫২ পার করে এসেছি, আমরা ১৯৭১ ভুলে যাইনি, এই সিঁড়ি বেয়ে আমরা শেষ পর্যন্ত ২০২৪ এ এসেছিলাম।’

ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের নবাগত শিক্ষার্থীদের সকলকে তিনি স্বাগত জানান এবং শিক্ষার্থীদের কাছে রাবিপ্রবি’র প্রত্যাশা নতুন দিগন্ত সৃষ্টি করবে। তিনি বলেন, ‘আজকে যারা নতুন, কাল তারা পুরাতন। নবাগত শিক্ষার্থীদের দায়িত্ব হচ্ছে এই নতুন সংস্কৃতি, নতুন ভাবনা এবং নতুন মূল্যবোধ দিয়ে পুরাতনকে ঢেকে ফেলা। নতুন এবং পুরাতনদের মাঝে যে সংযোগ সেতুটি, সেটি হোক আমাদের রাবিপ্রবি পরিবারের একাত্ম অনুষঙ্গ। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়কে একটা নতুন উচ্চতায় দেখতে চাই এবং তোমাদের মাধ্যমে আমাদের স্বপ্নগুলোকে বাস্তবায়ন করতে চাই।’

সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব সাদ্দাম হোসেন, ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. সুপ্রিয় চাকমা, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহকারী অধ্যাপক জনাব আহমেদ ইমতিয়াজ এবং বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

news

01 Jan 1970 - 01 Jan 1970

রাবিপ্রবিতে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২৫ পালিত

রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে ভাষা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ও আবাসিক হলসমূহে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়। সেই সাথে শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সকলে কালো ব্যাজ পরিধান করে।

সকাল ৮:৩০ ঘটিকায় রাবিপ্রবি'র শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদয়ের সাথে নিয়ে ক্যাম্পাসে অবস্থিত অস্থায়ী শহীদ মিনারের বেদিতে ভাষা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধাস্বরূপ পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান। এসময় রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি অনুষদের ডীন জনাব ধীমান শর্মা, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডীন জনাব সূচনা আখতার, প্রক্টর জনাব সাদ্দাম হোসেন, রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন (২য় সংশোধিত) শীর্ষক প্রকল্প এর প্রকল্প পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) জনাব আবদুল গফুর, বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় চেয়ারম্যান এবং কর্মকর্তাসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

পুষ্পস্তবক অর্পণের পর ভাষা শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

কী অসম পরিস্থির মধ্যে ৫২’র ভাষা আন্দোলন ও জাতীয় জীবন মুক্তির আকাঙ্খা তৈরী হয়েছিল তার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন এবং মাতৃভাষার অধিকার আদায়ে যাঁরা বুকের রক্ত দেয়ার সাহস দেখিয়েছিলেন তাঁদেরকে স্মরণ করার জন্য এবং তাঁদের চেতনা ধারণ করে দেশ বিণির্মানের আকাঙ্খাকে গতিশীল করে সর্বকাজে নৈতিকতার মধ্য দিয়ে একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান ।

তিনি আরও বলেন, ১৯৫২’র ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে জুলাই-২০২৪ গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের জন্য দোয়া পাঠ পূর্বক তাদের চিন্তা-চেতনা প্রবাহমান রাখার জন্য ও দেমপ্রেমে উদ্ধুদ্ধ হওয়ার জন্য দেশের ও দপ্তরের সকল কাজ দক্ষতা, নিষ্ঠা ও নৈকিতকতার সাথে সম্পন্ন করে দেশের মর্যাদা বৃদ্ধি করে জাতি হিসেবে মাথা উচুঁ দাড়াবার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ হবারআহবান জানান। এছাড়া অত্র অঞ্চলে উচ্চ শিক্ষার একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এ অঞ্চলের মানুষের উচ্চ শিক্ষা নিশ্চিতকল্পে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এই মহান শহীদ দিবস সহ যুগে যুগে যে সাহসী তরুন-যুবক-ছাত্র-জনতা প্রাণ দিয়ে দেশ ও জাতীর জীবনে যে মুক্তির নেশা তৈরী করেছিল তা যেন বৃথা না যায় সে বিষয়ে সর্তক থাকার কথা বলেন।

এরপর রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতির উদ্যেগে আয়োজিত বই মেলা মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান।

news

01 Jan 1970 - 01 Jan 1970

রাবিপ্রবিতে শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর পুরস্কার বিতরণ

রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শারিরীক শিক্ষা বিভাগের আয়োজনে আজ শুক্রবার সকাল ৯:৩০ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাবিপ্রবি'র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রসাসন অনুষদের ডিন জনাব সূচনা আখতার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) জনাব সপ্তর্ষি চাকমা, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব সাদ্দাম হোসেন, ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের চেয়ারম্যান ড. নিখিল চাকমা, শারীরিক শিক্ষা বিভাগ পরিচালনা কমিটির আহবায়ক ও ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব খোকনেশ্বর ত্রিপুরাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীগণ উপস্থিত ছিলেন।

শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ছাত্রীদের হ্যান্ডবল খেলায় ম্যানেজমেন্ট বিভাগ চ্যাম্পিয়ন এবং ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগ রানার্স আপ হয়। ছাত্রদের ফুটবল খেলায় ম্যানেজমেন্ট বিভাগ চ্যাম্পিয়ন এবং ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ রানার্স আপ হয়।

news

01 Jan 1970 - 01 Jan 1970

রাবিপ্রবিতে আন্ত:বিভাগ শীতকালীন ফুটবল ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

ট্যুরিজম এন্ড  হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগকে ৩-১ গোলে হারিয়ে ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চ্যাম্পিয়ন মুকুট জয়

রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শারিরীক শিক্ষা বিভাগের আয়োজনে রাবিপ্রবি আন্ত:বিভাগ  শীতকালীন ফুটবল খেলার ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। আজ ফাইনাল খেলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগ বনাম ট্যুরিজম এন্ড  হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যকার ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। খেলায়  ট্যুরিজম এন্ড  হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগকে ৩-১ গোলে হারিয়ে ম্যানেজমেন্ট বিভাগ চ্যাম্পিয়ন মুকুট জয় করে। আজ বুধবার ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ খ্রিঃ তারিখ বিকাল ৩:০০ ঘটিকায় রাবিপ্রবি'র  কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রসাসন অনুষদের ডিন জনাব সূচনা আখতার, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব সাদ্দাম হোসেন, ট্যুরিজম এন্ড  হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চেয়ারম্যান জনাব মোসাঃ হাবিবা, শারীরিক শিক্ষা বিভাগ পরিচালনা কমিটির আহবায়ক ও ট্যুরিজম এন্ড  হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব খোকনেশ্বর ত্রিপুরাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীগণ উপস্থিত ছিলেন।

ফাইনাল খেলায় মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান বলেন, খেলাধুলার পাশাপাশি এ বিশ্ববিদ্যালয়কে উচ্চতর শিখরে তোলার জন্য তোমাদের অনেক দায়িত্ব রয়েছে। আমরা চাই সবার মধ্যে এ বোধটা তৈরি হোক। তিনি আরও বলেন, অনেক শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসে ময়লা ফেলে রাখে যা মোটেই কাম্য নয়। আমাদের সবার মধ্যে স্পৃহা থাকতে হবে যে আমরা একটা ক্লিন ক্যাম্পাস চাই। প্রকৃতির চোখ জুড়ানো এ বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিচ্ছন্ন রাখার দায়িত্ব আমাদের সবার।

তিনি আরও বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়কে বাড়াবার জন্য নিজেদের শ্রম, মেধা ও যোগ্যাতাকে কাজে লাগাতে চাই। আমাদের এই চেষ্টাগুলো বেঁচে থাক। রাবিপ্রবি এখন যে পরিসরে আছে, সে পরিসরে দ্রুত বড় হবে সেই প্রত্যাশায় সবার মাঝে সহযোগিতা, সহমর্মিতা এবং ধৈর্য্য রাখতে একসাথে কাজ করে যাবো।

উল্লেখ্য, গত ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বুধবার বিকালে  বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে এ প্রতিযোগিতা শুরু হয়। এ ফুটবল প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ বিভাগের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে।

news

01 Jan 1970 - 01 Jan 1970

রাবিপ্রবিতে ছাত্রীদের হ্যান্ডবল ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগকে ১১-০ গোলে হারিয়ে ম্যানেজমেন্ট বিভাগ চ্যাম্পিয়ন

রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের মধ্যকার হ্যান্ডবল ফাইনাল খেলা আজ মঙ্গলবার ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ বিকাল ৩:৩০ ঘটিকায় কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। এসময় রাবিপ্রবি'র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরিক শিক্ষা বিভাগ পরিচালনা কমিটির আহবায়ক ও ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব খোকনেশ্বর ত্রিপুরা, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব সাদ্দাম হোসেনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীগণ উপস্থিত ছিলেন।

মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান বলেন, সুস্থ বিনোদনের জন্য খেলাধুলার বিকল্প নেই। যে যত বেশি খেলাধুলা করবে সে তত বিশ্ববিদ্যালয়সহ সমাজের নানা গুরুত্বপূর্ণ যায়গায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে সহায়তা করবে।

ফাইনাল খেলায় ম্যানেজমেন্ট বিভাগ বনাম ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগ অংশগ্রহণ করে। খেলায় ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগকে ১১-০ গোলে হারিয়ে ম্যানেজমেন্ট বিভাগ চ্যাম্পিয়ন হয়।

খেলায় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মোহিনী চাকমা ৭ গোল, কেটি বম ২ গোল এবং অভিনন্দা তঞ্চংগ্যা ২ গোল করে।

news

01 Jan 1970 - 01 Jan 1970

রাবিপ্রবিতে একাডেমিক ভবন-১ এবং প্রশাসনিক ভবন-১ এর উন্নয়ন কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

আজ রবিবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ খ্রি: সকাল ১১:০০ ঘটিকায় রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার প্লান অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন শীর্ষক প্রকল্প (২য় সংশোধিত) এর অধীনে একাডেমিক ভবন-১ এবং প্রশাসনিক ভবন-১ ফিটা কেটে ও পায়রা উড়িয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে উন্নয়ন কাজের শুভ উদ্বোধন করেন রাবিপ্রবি'র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান।

এরপর তিনি উপস্থিত সবাইকে ফুল দিয়ে আনুষ্ঠানিকতার শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান বলেন, আজকে আমরা ভীষণ উদ্বেলিত কারণ আমরা যে প্রত্যাশার উপর দাঁড়িয়ে আছি তার বাস্তাবায়ন শুরু হলো। আপনারা আমাদের কাজগুলোকে ইতিবাচকতার সাথে পাহাড়ের সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিবেন ; কারন এ অঞ্চলের উচ্চ শিক্ষার প্রতিষ্ঠান হিসাবে এটির উন্নয়ন নিশ্চয়ই আমাদের মতো আপনাদেরও কাম্য। কাজ করলে ভূল হতেই পারে; আপনারা আমাদের ভুলগুলো ধরিয়ে দেবেন, আমরা তা সংশোধন করে নিশ্চয়ই উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাবো।

তিনি আরও বলেন, একটু একটু করে আমরা স্বপ্নের কাছাকাছি পৌঁছে যাচ্ছি। আমরা ৪ টি বিল্ডিং এর মধ্যে আজ প্রশাসনিক ও একাডেমিক বিল্ডিং উদ্বোধন করলাম। যা আগামী বছরের জুনের মধ্যে শেষ হবে আশা করছি এবং আগামী মাসে আরো দুটি বিল্ডিং (ছাত্র হল ও ছাত্রী হল) এর উদ্বোধন হবে। এ ৪ টি ভবন খুব দ্রুত মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে। পাহাড়ের শান্তিপ্রিয় জনসাধারণ যেন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সুফল পায় তার জন্য আমাদের সকলের একযোগে কাজ করে যেতে হবে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আজকের এ স্থাপনাসমূহের উদ্বোধন আমাদেরকে ও এ অঞ্চলের উচ্চ শিক্ষাকে এগিয়ে নেবে যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অবদান রাখবে এবং এ অঞ্চলের সুফল বয়ে আনবে।

এছাড়া তিনি সকল ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ ,আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরসদস্যবৃন্দ, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর, শেলটেক প্রাইভেট লিঃ, ঠিকদার প্রতিষ্ঠান ও রাবিপ্রবি’র পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস, প্রকৌশল দপ্তরসহ সকলের সহযোগিতা কামনা করেন এবং যারা এ প্রক্রিয়ার সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে শ্রম ও মেধা দিয়ে জড়িত ছিলেন সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

এসময় রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি অনুষদের ডীন জনাব ধীমান শর্মা, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডীন জনাব সূচনা আখতার, প্রক্টর জনাব সাদ্দাম হোসেন, রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন (২য় সংশোধিত) শীর্ষক প্রকল্প এর প্রকল্প পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) জনাব আবদুল গফুর, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর, রাঙ্গামাটি জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী জনাব বিজক চাকমা, সহকারী প্রকৌশলী জনাব আলো জ্যোতি চাকমা, শেলটেক প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি এর টীম লিডার জনাব মুকতাসিম খানসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষকবৃন্দ,কর্মকর্তা,কর্মচারী ও শিক্ষার্থীগণ উপস্থিত ছিলেন।

news

01 Jan 1970 - 01 Jan 1970

রাবিপ্রবি’তে শিক্ষকদের অভ্যন্তরীণ কর্মদক্ষতা উন্নয়ন ও সময় ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে সচেতনতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসিউরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর আয়োজনে শিক্ষকদের অভ্যন্তরীণ কর্মদক্ষতা উন্নয়ন ও সময় ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে সচেতনতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ আজ শনিবার ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ খ্রিঃ তারিখ সকাল ১১:০০ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন-২ এ আয়োজন করা হয়।

প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান।

তিনি উপস্থিত প্রশিক্ষনার্থী শিক্ষকদের যেকোনো কাজে সফলতার জন্য টাইম ম্যানেজেমেন্ট টুল ব্যবহারের উপর গুরুত্ব দেন। প্রতিটি কাজের জন্য পরিকল্পনা অনুযায়ী দিনের কাজ দিনে সম্পন্ন করার তাগিদ দেন। তিনি বলেন, একটা প্রতিষ্ঠান কখন পিছিয়ে থাকে, যখন সেখানে কর্মরতরা কোন কাজ সঠিক সময়ে সঠিকভাবে শেষ করেন না এবং টীম ওয়ার্কের অভাবে প্রতিটা কাজের জন্য সময়ক্ষেপণ করে থাকেন। ঠিক তেমনি আমাদের এই বিশ্ববিদ্যালয়কে উচ্চ শিখরে পৌঁছার জন্য আমাদের সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টাকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে নিতে হবে।

প্রশিক্ষণে রাবিপ্রবি’র পাঁচটি বিভাগের শিক্ষকগণ এ প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষনার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।

এছাড়া প্রশিক্ষণে সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন ও ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসিউরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর অতিরিক্ত পরিচালক (ইটিএল) জনাব ধীমান শর্মা, রাবিপ্রবি স্থাপন প্রকল্প (২য় সংশোধিত) এর প্রকল্প পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ও পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) জনাব আবদুল গফুর, রাবিপ্রবি'র উপ-রেজিস্ট্রার (একাডেমিক) ও অতিরিক্ত দায়িত্ব (আইকিউএসি'র) জনাব মাহবুব আরাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

news

01 Jan 1970 - 01 Jan 1970

রাবিপ্রবিতে ইউজিসি চেয়ারম্যানের সাথে মতবিনিময় সভা

অত্র পার্বত্য অঞ্চলের জনগোষ্ঠী যেন এই রাবিপ্রবি’র শিক্ষা থেকে যেন বঞ্চিত না হয় সে ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষকে দৃষ্টি দিতে হবে- ইউজিসি চেয়ারম্যান

আজ শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারী) সকাল ১০:০০ ঘটিকায় রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের মাননীয় চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এস এম এ ফায়েজ রাবিপ্রবি’র সকল ডিন, চেয়ারম্যান, প্রক্টর, প্রভোস্ট ও অফিস প্রধানদের সাথে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান । চেয়ারম্যান মহোদয়ের সফরসঙ্গী ছিলেন সহধর্মিনী ড. বাবুনা ফায়েজ এবং একান্ত সচিব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান।

সভার শুরুতে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের মাননীয় চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এস এম এ ফায়েজ মহোদয়কে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান । এছাড়া রাবিপ্রবি’র অফিসার এসোসিয়েশন এর সভাপতি ও সহকারী রেজিস্ট্রার (এস্টেট) জনাব সেতু চাকমার নেতৃত্বে এসোসিয়েশনের অন্যান্য সদস্যবৃন্দও তাঁকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

রাবিপ্রবি’র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান, সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক একাডেমিক, প্রশাসনিক ও উন্নয়নমূলক কাজের বিস্তারিত বর্ণনা তুলে ধরেন এবং সকল সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার ক্ষেত্রকে প্রসারিত করা এবং স্থানীয় সম্পদের বিকাশ কল্পে প্রকল্প গ্রহণ করে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করার অনুরোধ জানান। তিনি আরও বলেন, অত্র অঞ্চলের মানব সম্পদ, প্রাকৃতিক সম্পদ ও সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়কে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরার কর্মসূচী গ্রহণের উপর গুরুত্ব দেন।

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের মাননীয় চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এস এম এ ফায়েজ সভায় উপস্থিত সকলকে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন এবং রাবিপ্রবির প্রাকৃতিক পরিবেশ দেখে মুগ্ধ হয়েছেন বলে ব্যক্ত করেন। তিনি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য বজায় রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স প্ল্যান অনুযায়ী অবকাঠামো গড়ে তোলার বিষয়ে গুরুত্ব দেন। সেই সাথে নির্মাণ কাজ যেন টেকসই হয় সে বিষয়ে দৃষ্টি রাখার জন্য পরামর্শ দেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ক্যাম্পাস ও উন্নয়নমূলক চলমান কাজগুলো পরিদর্শন করেন এবং সন্তোষ প্রকাশ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের উপর পাঠদানে সিরিয়াস হওয়ার জন্য শিক্ষকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

তিনি আরও বলেন, অত্র পার্বত্য অঞ্চলের জনগোষ্ঠী যেন এই রাবিপ্রবি’র শিক্ষা থেকে যেন বঞ্চিত না হয় সে ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষকে দৃষ্টি দিতে হবে। এ অঞ্চলের নারীরা জাতীয় ফুটবল টিমে অনেক অবদান রাখছে। সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার ক্ষেত্রে সুযোগ দিলে তারা আরো ভালো করবে। এ অঞ্চলের সম্পদ ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য জাতীয় পর্যায়ে আরো বেশি করে তুলে ধরার জন্য উদ্যোগ গ্রহণের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়নে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। এবং অবকাঠামো নির্মাণ সম্পন্ন হলে তিনি পুনরায় পরিদর্শনে আশার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন রাবিপ্রবি'র ব্যবসা প্রশাসন অনুষদের ডীন ও ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জনাব সূচনা আখতার, সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি অনুষদের ডীন ও কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জনাব ধীমান শর্মা, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব সাদ্দাম হোসেন, বিভিন বিভাগের চেয়ারম্যানবৃন্দ এবং রাবিপ্রবি স্থাপন প্রকল্প (২য় সংশোধিত) এর প্রকল্প পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ও পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) জনাব আবদুল গফুরসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

news

01 Jan 1970 - 01 Jan 1970

রাবিপ্রবিতে দিনব্যাপী পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিজনেস সোসাইটি (এমবিএস) এর উদ্যোগে প্রথমবারের মত পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারী) সকাল ১০:০০ ঘটিকায় এ অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আতিয়ার রহমান ।

পিঠা উৎসবে উদ্বোধনী বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর বলেন, যারা খারাপ কাজের মধ্যে রয়েছে তাদেরকে ভালো কাজের মধ্যে আসতে হবে। যারা পরীক্ষায় বার বার ইম্প্রুভমেন্ট দেয়; এটাও একটা খারাপ কাজ। এসমস্ত খারাপ কাজ থেকে বের হওয়ার জন্য পিঠা উৎসবের মত পাঠক্রম বহিঃ কাজের পাশাপাশি পড়াশুনা ঠিক রাখতে হবে।

শিক্ষার্থীদের উদ্যেশ্যে তিনি আরও বলেন, প্রতিদিন পুরো ক্যম্পাসকে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখার দায়িত্ব সকলের। একটি ক্লিন ক্যম্পাস গড়ে তোলার জন্য সবার দায়িত্ববোধের মাধ্যমে কাজ করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালে, বেঞ্চে যারা লিখে তাদের এগুলো না করার আহবান জানান। অনেকের অনেক বছরের নানা সমস্যার মধ্যে থেকে রাবিপ্রবির জন্য যাদের দুঃখ রয়েছে, আক্ষেপ রয়েছে সেগুলো ঘোচাবার জন্য যতদিন রয়েছি সবাই রাবিপ্রবির জন্য একসাথে কাজ করে যাবো।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন রাবিপ্রবি'র ব্যবসা প্রশাসন অনুষদের ডীন ও ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জনাব সূচনা আখতার, সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি অনুষদের ডীন ও কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জনাব ধীমান শর্মা, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব সাদ্দাম হোসেন, ম্যানেজমেন্ট বিজনেস সোসাইটি (এমবিএস) এর সহ-সভাপতি জনাব ফাহিমুল আনোয়ার, সাধারণ সম্পাদক জনাব মোঃ সোলেমান বাদশা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।

পিঠা উৎসবে স্থানীয় পাহাড়ি নানা পদের বাহারী পিঠাসহ গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী পিঠার প্রদর্শনী ও বিক্রি করা হয়। স্থানীয় পাহাড়ি পিঠাগুলোর মধ্যে সান্নে পিঠা, বরা পিঠা, বিনি হোগা এবং অন্যান্য পিঠা ও খাদ্যের মধ্যে বড়ই হোরবো, হুরো হোরবু, পাজন তোন, মটর, সেমাই, চিকেন রোল, পাটি চাপ্তা, জাপানিজ সুসি, পুডিং, চটপটি, হ্রদয় হরণ পিঠা, পুলি পিঠা, ফুল ঝুড়ি পিঠা, নারিকেল সুন্দরী পিঠা, মোলিনা পিঠা, ডিম সুন্দরী পিঠা এবং সুজির হালুয়াসহ অন্যান্য নানা রকরের খাদ্য সামগ্রী।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ক্যম্পাসে প্রায় ১০ টি স্টলে নানা ধরণের পিঠার পসরা সাজিয়ে স্টল দিয়ে পিঠা প্রদর্শনী ও বিক্রি করেছে। পিঠা উৎসবকে ঘিরে বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত রাবিপ্রবি’র বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।